কেন খাবেন না ইসবগুলের ভুসি ?

ইসুবগুল শব্দটির উৎপত্তি ফারসি ‘ইসপা-গুল’ থেকে হয়েছে। যার অর্থ ‘ঘোড়ার কান’। উপমহাদেশে এই উপাদানকে চেনেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এই বীজের প্রধান ব্যবহার হলো কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করা। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, দামেও সহজলভ্য। অন্ত্রে পানি শোষণ করতে ভূমিকা রাখে।

কোষ্ঠকাঠিন্যের বিপরীতে এই ভুসি ডায়রিয়া প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে থাকে। এ দুটো রোগ ছাড়াও মূত্র প্রদাহ, মূত্রসল্পতা, অ্যাসিডিটি, অর্শ এবং শ্বাসজাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে স্লিম হওয়ার জন্য এই ভুসির কার্যকারিতা রয়েছে।

আসুন ইসবগুলির কার্যকারিতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তে কিছু তথ্য জেনে নেই।

ওজন হ্রাস: ফাইবার থাকায় হজম প্রক্রিয়া ধীরগতিতে হয়। তাই ক্ষুধা লাগে কম। ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়।

ডায়েবিটিস প্রতিরোধ: এই ভুসিতে রয়েছে জিলাটিন নামক এক উপাদান। যা দেহের গ্লুকোজের শোষণ ও ভাঙার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। এর ফলে রক্তে সহজে সুগারের পরিমাণ বাড়তে থাকে না। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ভুসি খুবই উপকারী।

এমন আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ বিনোদন